EEE subject review. ইইই সাবজেক্ট রিভিউ।
আসসালামু আলাইকুম শিক্ষার্থী বন্ধুরা। আশা করি ভালো আছো। তোমরা যারা ইউনিভার্সিটিতে এডমিশন টেষ্ট দিবে তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় হলো সাবজেক্ট চয়েস। অনেকেই কি বিষয়ে পড়বে বুঝতে পারে না। তাই তোমাদের জন্যে এখানে নিয়ে এলাম সাবজেক্ট রিভিউ। আজকে আমরা EEE কি? EEE সম্পর্কে বিস্তারিত, ইইই সাবজেক্ট এর রিভিউ করবো।
EEE কি?
ইইই হলো Electrical and Electronic Engineering.
বর্তমান বাংলাদেশের
ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলোর মধ্যে ইইই বা EEE অন্যতম টপ লেভেলের একটি সাবজেক্ট ।
বর্তমান বিশ্ব ও বাংলাদেশের চারদিকে ইলেক্ট্রনিক্সের বিপ্লব দেখে নিশ্চয়ই এই
সাবজেক্ট যারা পড়ে তাদের গুরুত্ব বা চাহিদা যে অতুলনীয় ও আকাশচুম্বী সে কথা
নিশ্চই বলে দিতে হবে না। ইলেক্ট্রিসিটি ছাড়া যদি বিশ্ব অচল হয় তবে ইইই
ছাড়াও তাই। কারণ ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার না থাকলে বিশ্বের অন্যতম শক্তি বিদুৎ
এর রক্ষণাবেক্ষণ এর কাজ করার মতো কেউ থাকবে না। পুরো পৃথিবী অচল হয়ে পড়বে। তাই
নিঃসন্দেহে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সাবজেক্ট যা দেশের উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা পালন
করে।
EEE তে কেন এবং কারা আসা উচিত ?
তোমাদের যাদের এইচএসসিতে প্রিয় বিষয় Math বা Physics হয়ে থাকে তাহলে তোমাদের সবথেকে প্রিয় ইন্জিনিয়াররিং হবার কথা ইইই। কারণ গণিত ও পদার্থবিজ্ঞান ই হলো EEE এর মূল ভিত্তি। Math বা Physics যাদের ভালো লাগে তাদের EEE সাবজেক্ট পড়া নিয়ে কোন ভয় নেই। নিঃসন্দেহে তোমরা এখানে খুব সহজেই মানিয়ে নিতে পারবে। কোনো সমস্যা হবে না। তোমদের যদি গণিত, পদার্থবিজ্ঞান এর Equation Solve করতে মজা লাগে, ফিজিক্স সেকেন্ড পেপারের বিদ্যুতের চ্যাপ্টারগুলো যদি তোমার কাছে অনেক ভালো লাগে, তাহলে ইইই তোদের কাছে একদম সহজ মনে হবে, হতাশ হবে না কোনদিন। ইলেক্ট্রনিক্স সার্কিট নিয়ে যাদের ঘাটাঘাটি করতে মজা লাগে, রোধের সমান্তরাল সন্নিবেশ, শ্রেনী সন্নিবেশ, হুইটস্টোন কার্শফের ম্যাথ করতে যাদের ভালো লাগে , আবারো তাদের বলবো তোমরা ইইই নাও। তোমার যদি উদ্ভাবনী ক্ষমতা থাকে, আর থাকে লেগে থাকার ইচ্ছা তবে তুমি ইইই পড়ে অনেক বড় কিছু করে দেখাতে পারবে। ইঞ্জিনিয়ারিং বা প্রকৌশলী, নিজের উদ্ভাবনী ক্ষমতা সবচেয়ে চমকপ্রদভাবে দেখানোর উপযুক্ত জায়গা হলো ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং। আপাতদৃষ্টিতে দেখতে যেমন মনে হয়, ইইই আসলে তেমন ছোট পরিসরের কোন সাবজেক্ট না। এর পরিধি ব্যাপক, ক্ষেত্র অসীম।
আরো পড়ুন : What is Chemistry.The Scope of Chemistry..
ইইই তে যে যে বিষয় সম্পর্কে পড়ানো হয়
বিদ্যুৎ উৎপাদন করা, স্থানান্তর করা ও বিতরন করা এবং এর সাথে সম্পর্কিত যন্ত্র
যেমন : ট্রান্সফর্মার, জেনারেটর, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র, মোটর
প্রভৃতি ডিজাইন ও তৈরি করা নিয়েই ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং।
এছাড়া
মাইক্রোইলেক্ট্রনিক্স, ন্যানোটেকনোলজি, টেলিকম্যুনিকেশন প্রভৃতি বিষয়ও এই
সাবজেক্টে পড়ানো হয়। চাপ, তাপমাত্রা, প্রবাহ ইত্যাদি ফিজিক্যাল কোয়ান্টিটি
পরিমাপের সেন্সর ও মিটার ডিজাইন নিয়ে কাজ করা ইন্সট্রুমেন্টেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ও
EEE বিষয়ের অন্তর্ভুক্ত। অত্যাধুনিক কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ডিজাইন ও মেশিন
ল্যাঙ্গুয়েজের ব্যবহারও এই বিষয়ে পড়তে হয়।
বিভিন্ন ধরনের IC দিয়ে তৈরি
যন্ত্র যেমন : ট্রানজিস্টার, ডায়োড, ট্রান্সমিটার, রেডিও-টেলিভিশন থেকে
শুরু করে স্মার্টফোন, আইপ্যাড, নোটপ্যাড, ল্যাপটপ তৈরি ও ডিজাইন নিয়ে কাজ হচ্ছে
ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং।
EEE (ইইই) এর প্রধান বিষয়
◾Electronics
◾Power
◾Computers
◾Telecommunication
এর
বাইরেও অনেক Related field রয়েছে। সেগুলো নিয়ে Higher Studies &
Reseaerch করার অনেক সুযোগ রয়েছে। এ সম্পর্কে Google এ সার্চ করলে বিস্তারিত
জানতে পারবে।
EEE এর প্রধান Subjec গুলো নিয়ে বিস্তারিত
Electronics
ইলেক্ট্রনিক্স নিয়ে আমার মনে হয় অনেকেই অনেক কিছু জানে। আমার মনে হয় Resistor, Capacitor, Inductor এসবের নাম তোমরা শুনে এসেছ। এখনকার সময়ে তোমরা যত ডিভাইস দেখ, তার বেশিরভাগই ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট দিয়ে ডিজাইন করা। স্মমার্টফোন, আইপ্যাড, নোটপ্যাড, ল্যাপটপ সবগুলোই ইলেক্ট্রনিক্সের অবদান।
Power
এই সেক্টরের ব্যাপারটা সবাই এমনিতেই বুঝতে পেরতেছ। যারা বিদ্যুত উৎপাদন আর সরবরাহের দায়িত্বে থাকে তারা এই সেক্টরের আওতাভুক্ত । এই সেক্টরের চাহিদা বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই মুহুর্তে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে ।এই সেক্টরের চাহিদা পুরনের জন্য প্রতি বছরই নতুন নতুন বিদ্যুত কেন্দ্র তৈরি হচ্ছে। নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের পরিকল্পনাও চলছে সরকারের উচ্চ পর্যায়ে।আর হয়েও গেছে। আর এই সেক্টরের পুরো দায়িত্বই থাকে ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারদের হাতে। যারা নিজেকে একজন Power management engineer হিসেবে দেখতে চাও, তারা নিঃসঙ্কোচে EEE সাবজেক্ট নিতে পারো।
Microcontroller
এর নাম হয়তো কেউ কেউ শুনে থাকবে আবার নাও শুনতে পারো। যাদের রোবটিক্স নিয়ে পড়াশোনার ব্যাপক ইচ্ছা যাদের, তাদের জন্য microcontroller হলো একেবারে শুরুর ধাপ। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এদিক দিয়ে আগাতে হলে অবশ্যই পরিশ্রমী আর উদ্যমী হতে হবে। যাদের উদ্ভাবনী ক্ষমতা বেশি, বিস্তর ইচ্ছা আছে এই rapidly running টপিক নিয়ে পড়াশোনা করার, তারাই এই সেক্টরের যেতে পারো। EEE সবসময়ই তোমার কাছে সহজ মনে হবে।
আরো পড়ুন : রসায়ন কি? বিস্তারিত।.
আরো পড়ুন : CSE Subjet Review..
Computer
এটা এমন এক ব্যাপার যাকে কোন কিছু থেকেই আলাদা বা বিচ্ছিন্ন করা যাবে না।
ইইই থেকে পড়ে পরবর্তীতে Software Engineer হয়ে গিয়েছে এমন উদাহরনও আছে অনেক অনেক।
তুমি যদি প্রোগ্রামিং ভালো বোঝ, কম্পিউটারে ভালো দখল থাকে, তবে ইইই পড়েও তুমি খুব
সহজেই CSE এর দিকে ধাবিত হতে পারো। যার যা করতে ইচ্ছে হয় আরকি।
ইইই
পড়েছ বলে যে তোমরা প্রোগ্রামার হতে পারবে না বা সফটওয়্যার বানাতে পারবে না এমন
ধারণা পুরোপুরি ভুল। তোমার যদি Electronics এর পাশাপাশি সফটওয়্যার নিয়েও ঘাটাঘাটি
করতে ইচ্ছে করে তাহলে তুমি সহজেই ইইই নিতে পারো। এখানে এই সুযোগ রয়েছে
প্রচুর।
Telecommunication
বিভিন্ন মোবাইল ফোন কম্পানিতে এদের কাজ।মোবাইল ফোন কোম্পানিতে কয়েক বছর ইইই ইঞ্জিনিয়ারদের বিশাল চাহিদা ছিলো। এখনো আছে। আমাদের মত দেশে নতুন নতুন নেটওয়ার্ক, টাওয়ার, কভারেজ তৈরিসহ সমগ্র সিস্টেম ম্যানেজমেন্টের দায়িত্বে আছে বিপুল সংখ্যক ইইই ইঞ্জিনিয়ার। বিভিন্ন মোবাইল সিম কম্পানি তেই বর্তমানে হাজার হাজার ইইই ইন্জিনিয়ার কাজ করছে। যত নতুন নতুন টেকনোলজি আসবে, অত চাহিদা Expand করবে। যারা নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত Telecommunication Engineer হিসেবে দেখতে চাও, তাদের জন্য অবশ্যই EEE.
EEE এর চাহিদা
ইইই একটি চাহিদাসম্পন্ন জনপ্রিয় সাবজেক্ট। যে সকল বিষয়ের ব্যাপক চাহিদা অতীতেও সব সময় ছিল, বর্তমানেও আছে এবং ভবিষ্যতেও থাকবে, তার মধ্যে EEE একটি। চারদিকে ইলেক্ট্রনিক্সের বিপ্লব দেখে নিশ্চয়ই এই সাবজেক্ট যারা পড়ে তাদের গুরুত্ব অনেক। সেটা সবারই জানা। গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম থেকে শুরু করে বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন পর্যন্ত তড়িৎ প্রকৌশলীরা প্রযুক্তির একটি বিশাল স্থান দখল করে আছেন। তারা বৈদ্যুতিক ব্যবস্থা এবং ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশের নকশা প্রণয়ন, আবিষ্কার বা উদ্ভাবন, নিরীক্ষণ করা এবং রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার নকশা প্রণয়ন করতে পারেন, বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রের কার্যক্রম দেখাশুনা করতে পারেন, ঘরবাড়ির আলো ও বিদ্যুৎ বন্টন ব্যবস্থা দেখাশুনা করতে পারেন, গৃহকর্মে ব্যবহার্য যন্ত্রের নকশা প্রণয়ন করতে পারেন অথবা শিল্পকারখানার যন্ত্রপাতির বৈদ্যুতিক নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। EEE হলো একটা Everlasting Subject. যতদিন পৃথিবী টিকে থাকবে অতদিন এর ডিমান্ড কমবে না। এই সাবজেক্ট পড়ে দেশে থাকতে পারলে ভালো, যদি তা সম্ভব না হয়, তোমার জন্য আছে বাইরে যেয়ে পড়াশোনা করার অফুরন্ত সুযোগ ও ক্ষেত্র। দেশে বিদেশে সবজায়গাতেই তোমার সম্মানজনক অবস্থান থাকবে। চাকরি নেই, হাজার হাজার স্টুডেন্ট হয়ে গেছে, এমন শোনা কথায় কান দিতে যেয়ো না। তোমার যদি যোগ্যতা আর মেধা থাকে, তবে EEE পড়ে তোমাকে একদিনও বসে থাকতে হবে না। তুমি ঠিকই তোমার Deserving পজিশনে যেতে পারবে।
EEE এর ভবিষ্যত
শক্তির উৎস হিসেবে বিদ্যুতের উপর নির্ভরতা এই পৃথিবীর সবসময় ই থাকবে। আর তার দায়িত্ব ও ভবিষ্যতকে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের উপর পড়েছে । পরমানু ও কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র তৈরির প্রচেষ্টা একে অপরিহার্য করে দিয়েছে। ইলেকট্রনিক্সের উপর যে ভাবে নির্ভরতা বাড়ছে তাতে এর ভবিষ্যত আর বলার অপেক্ষা রাখে না। EEE অনেক বিস্তৃত বিষয় হওয়ায় ভবিষ্যতে এর আরো বিকাশ ঘটবে। মেকাট্রনিক্স ও রোবটিক্সের মত শাখার বিকাশ প্রমান করে EEE এর চাহিদা পৃথিবী ধ্বংসের আগ পর্যন্ত বাড়তে থাকবে।
EEE এর স্যালারি
এই সাবজেক্ট ইইই নিয়ে পড়ে ভালো স্কিল ডেভেলপ করতে পারলে চাকরির বাজারে বহু চাহিদা কয়েছে। ভালো স্কিল ডেভেলপ করাই হলো প্রধান কাজ। অনেক সরকারি বেসরকারী কোম্পানি অনেক মোটা অংকের বেতন দিয়ে থাকে। তাই আমার মনেহয় Subject কে ভালোবেসে পড়তে আসা উচিত। বেতন এর কথা শুনে আসা বড় রকমের বোকামি হবে । কারন তোমাদের স্কিল ডেভলপ করতে হবে। পড়তে আসলেই তো হবেনা Survive করতে হবে Engineering Career এ, কারণ যেই ফিল্ড এর জব করতে যাবে সব জায়গায় অনেক Competition থাকবে , আর Degree ধারী নামে মাত্র Engineer নয়, কাজে Engineer হতে হবে। এজন্য এই ব্যাপারে বলবো না কিছুই। ইন্টারনেটে জব সাইট গুলো সার্চ দিলেই জানতে পারবে। আর স্যালারি যার যার স্কিল & যোগ্যতার উপর নির্ভর করে , সেটা যেকোন বিষয়ের ক্ষেত্রেই । আমার নিজের মতামত হলো স্যালারির উন্মাদনার চেয়ে বিষয়টার প্রতি আকর্ষন থেকেই ইইই তে আসা উচিত।তোমাদের সবার জন্য রইলো শুভকামনা। যারা সত্যিকার অর্থেই ইইই পড়তে চাও, তারা যেন এই কাঙ্খিত সাবজেক্টে ভর্তি হবার সুযোগ পাও। দেখা হবে বিজয়ে।
EEE এর কর্মক্ষেত্র
ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ তৈরির কারখানার পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন অত্যাধুনিক গবেষণাগারে
যেমন তড়িৎ প্রকৌশলীদেরকে দেখা যায়, তেমনি তড়িৎ প্রকৌশলীদেরকে পাওয়া যায় কোন
পরামর্শ প্রদানকারী সংস্থার কর্মকর্তা হিসেবে অথবা কোন ভূ-গর্ভস্থ খনিতে।
কর্মক্ষেত্রে তড়িৎ প্রকৌশলীগনকে প্রায়ই বিজ্ঞানী, ইলেকট্রিশিয়ান, কম্পিউটার
প্রোগ্রামার বা অন্যান্য প্রকৌশলী ইত্যাদি বিভিন্ন পেশার লোকজনদের কাজকর্ম
দেখাশোনা করতে হয়।
কোথায় কোথায় জব করা যায় তার কিছু ধারণা নিচে দেয়া
হলো:
🔸 DESKO, DPDC, DESA, PowerGrid Company, West Zone Power
Distribution Company, Summit Power সহ অসংখ্য সরকারি- বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদন ও
বিতরন কোম্পানিতে তড়িৎ প্রকৌশলী হিসেবে।
🔸বিভিন্ন নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ-
রাজউক, কেডিএ, সিডিএ প্রভৃতিতে প্রকৌশলী হিসেবে।
🔸রিয়েল এস্টেট কোম্পানি,
বিভিন্ন ডেভলপার কোম্পানি,Consultancy ফার্ম, বিভিন্ন বেসরকারী প্রতিষ্ঠান
(NGO)।
🔸 সরকারী বিভিন্ন বিভাগ-বিদ্যুৎ উন্নয়ন অধিদপ্তর, পল্লীবিদ্যুতায়ন
বোর্ড, জনস্বাস্থ্য অধিদপ্তর, গণপূর্ত বিভাগ, দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর,
পরিবেশ অধিদপ্তর, আবহাওয়া অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার ও পল্লী উন্নয়ন অধিদপ্তর
প্রভৃতিতে প্রকৌশলী হিসেবে।
🔸 সামরিক বাহিনীতে ইইই ইন্জিনিয়ার হিসেবে।
🔸বিভাগীয়,
জেলা ও উপজেলায় নির্বাহী প্রকৌশলী হিসেবে।
🔸বিভিন্ন গবেষণা ইন্সটিটিউটে।
🔸সরকারী
ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতা।
🔸Google, Apple, NASA, Microsoft,
Intel, Nokia, Samsung, Sony, HP, Dell inc এর মত জায়ান্ট কোম্পানীতে।
🔸Grameen
Phone, Banglalink, Robi, Airtel, Teletalk, Citycell প্রভৃতি মোবাইল কোম্পানিতে
ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে।
🔸International telecom vendors (যেমন: Ericson,
Huawei, Motorola ইত্যাদি)।
🔸BTCL, PWD, BIWTA, BIWTC , WASA, PDB।
🔸IC
নির্মাতা প্রতিষ্ঠান । যেমন: Power IC , Neural Semiconductor Limited, Ulkasemi
Limited, PrimeSilicon.
তোমরা যদি আরো কোনো সাবজেক্ট এর রিভিউ জানতে
চাও তাহলে সাবজেক্ট এর নাম লিখে কমেন্ট করতে পারো।
"এই সম্পর্কিত আরো
অনেক পোষ্ট আছে। ভালো লাগলে পড়তে পারো। "
আপনারা যারা আমার পোষ্ট টি ধৈর্য
সহকারে পড়েছেন তাদের জন্য রইল শুভ কামনা। ভালো থাকবেন। আশা করি আপনারা বুঝতে
পেরেছেন EEE subject review টি। এখানে EEE এর চাহিদা সম্পর্কে ও আলোচনা করা
হয়েছে। আশা করি আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্ট করে জানাবেন। আমি আপনাদের সকল
কমেন্টের রিপ্লাই দিতে চেষ্টা করবো। ভালো লাগলে অবশ্যই পোষ্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন
না। অন্যদেরকে ও দেখার সুযোগ করে দিন।